-সজল আহমেদ
রাস্তায় রাস্তায় আর হাটেঘাটে হ্যান্ডবিল ছাপিয়ে জানিয়ে দাওসজল নামের একটা পাগল চোদা পোলা আছে
যে আমাদের চৌদ্দগুষ্টির নামে কবিতা লিখে লিখে অভিযোগ আনে
আমরা নাকি ধ্বজভঙ্গ।
সে কোন কবি না,বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর না,
বুদ্ধিজীবী বা ভাঁড় না-না তার কোন বই বেরিয়েছে;মোদ্দকথা গর্ব করার মত দন্ড ছাড়া তার কিছু নেই।
তবুও তার কবিতার কোপ গায়ে বড্ড তেল তেলে লাগে;
প্রফেসর সম্পাদক, প্রকাশক কবিসহ সহ সাড়ে চৌদ্দ জনের বিপক্ষে তার অভিযোগ,আমরা নাকি ধ্বজভঙ্গ
বীর্যেসৌর্জে নাকি পঁচন ধরেছে আমাদের।
মহিলা কবিদের কবিতা ছেপে ছেপে আমাদের নাকি মৈথুনে সব শেষ হয়ে গেছে।
সে নাকি সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়ে দেবে,কাব্যের মঞ্চে দেখো সুযোগবাদীদের মারামারি
কবিদের মধ্যে দ্যাখো কত ধুরন্ধরি।
ঐ ছেলেটা হাত দিয়ে প্রফেসরকে দেখিয়ে বলে,
দেখো দেখো ঐ সার একটা ছাগল আছিলো।
পত্রিকার সাংবাদিকদের, সম্পাদকদের চিমটি কেটে বলে,
রংবেরঙয়ের সাংবাদিক আছে আমাদের ঝুলিতে
হলুদ, লাল, বাদামী আরো কত রং জানো কি?
এমন পাঁজি পিচকে হতচ্ছাড়ার বিচার না হয়ে কই যাবে?
১০ কুটি টাকার মানহানি মামলা করে দাও
হ্যান্ডবিলের সাথে রাস্তার মোড়ে চায়ের দোকানে দোকানে পোস্টার মেরে দাও;
শিরোনাম করে দাও লাল কালি দিয়ে
সজল একজন রাজাকারের নাতী
অতএব তাঁর ফাঁসি চাই।