রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

অন্যপ্রসঙ্গঃসজল আহমেদ

অন্যপ্রসঙ্গঃ

-সজল আহমেদ

কিছু সত্য জিনিস আমার দেখা আমার মতে এবং আমার দীর্ঘ গবেষণার ফলঃ


  • পৃথিবীতে ক্ষণিকের জন্য সুখকর একমাত্র হস্তমৈথুনই পাওয়া যায় যার জন্য গ্যাটের কড়ি খোয়াইতে হয়না।
  • বাংলাদেশে সাহিত্যের মধ্যে পর্ণ ঢুকানোর জন্য কখনো তসলিমা হুমায়ুন আজাদদের সমালোচনা করা হয়না গুণীদের আসরে। কিন্তু,সামান্য চুমুর ইঙ্গিতের জন্য কাশেম মিয়াদের চৌদ্দগোষ্ঠীর সমালোচনা করা হয়।আর সে যদি হয় কবি তাইলে সবাই মিইলা খিস্তি খেউড় তো আছেই!
  • আহমেদ ছফার ভক্তবৃন্দ জোড় কইরা হুমায়ুন আজাদের লগে ছফার সম্পর্ক গভীর করতে চায়,অথচ আজাদ ভক্তরা চায়না।আহমেদ ছফা পরবর্তীকালে সব চাইয়া হুমায়ুন আহমেদ ও আজাদরে চউক্ষের শূল ভাবতো।হুমায়ুন আজাদ বড্ড অহংকারী আর কথাবার্তায় পিছলা পদের আছিলো।পেটে কোন কথা হজম তো হইতোইনা উপরন্তু সবাইরে (বন্ধুধুবান্ধব) অপমান করনে ওস্তাদ আছিলেন।সবার কথা লিকড করনে তার জুড়ি মেলা ভার।
  • আহমেদ ছফার ৫০% পাঠকই হুমায়ুন আহমেদরে তেমন একটা লেখক ভাবেন না।
  • অভিজিৎ মইরা যাওয়ার পর তাকে বিজ্ঞানী প্রচারে তার ভক্তরা প্রকাশ্যে প্রচারণা চালাইছে অথচ তার কোন গবেষণার এখনো কোন খোঁজ পাওন যায়নি।অভিজিৎ মূলত একজন ছ্যাচড়া লেখা চোর আছিলো,ইংরেজী ব্লগ গুলা অনুবাদ করে জোড়াতালি দিয়া নিজের বইলা চালাইছে।
  • পৃথিবীতে খালি আমি না "বিখ্যাত লেখকরাও "অশ্লীল বাক্যর আশ্রয় নিয়েছেন"।আর তারা নিজের নাম জাহিরেই লেখালেখি করছেন।
  • হুমায়ুন আহমেদ এর ইগো প্রবলেম আছিলো সব লেখকগো থিকা বেশি।
  • আজকে বাঙ্গালীর লগে মুসলমানদের ফুটবল খেলা -শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। এরপর দেশ ভাগ হইলো,জাতী ভাগ হইলো কিন্তু আমরা কোনদিন লেখিনাই বাংলাদেশী মুসলমানদের লগে হিন্দুগো ক্রিকেট খেলা।আর এই জায়গা থেইকাই আমরা বড় মনের।
  • পাকিস্তানের প্রতি অনলাইনে যারা ছ্যাঃ ছ্যাঃ কইরা মরে আদতে তারা পাকিস্তান বিরোধী না,নেহাৎ সুযোগের লাইগা করে(প্রশ্নঃ শহীদ আফ্রিদির পেজে বাংলাদেশীগো এত লাইক কেন?)।তয় জনসাধারণ যদি ঘৃণা প্রকাশ করে তাইলে ভাবতে হবে এইটা সামান্য সত্য হইতে পারে কারণ এইখানে তার কোন স্বার্থ নাই(যেমন আমি)।তয় সে যদি হিন্দু হয় তাইলে তার ঘৃণা প্রকাশ সহীহ্ হয়। কারণ মূলত ২ টা।১.পাকিস্তান ভারতরে সব সময় দৌড়ানি দেয়। ২.তারা মুসলমান।
  • বাংলাদেশীরা পকিস্তানের থিকা বর্তমানে ভারতরে বেশি অপছন্দ করে।কারণ? (কারণটা আমি ভালো জানিনা,জানলেও কমুনা।আপনি নিজেরে প্রশ্ন করেন)
  • বাঙ্গালী হইলে পাকিস্তানের মানুষ আর মুসলমান হইলে ভারতরে ঘৃণা করতে হইবো এইটা আমি মানিনা।তারেক ফাতাহ একজন পাকিস্তানি এবং ভারত এক সময়কার মুসলমান ঘাটি।
  • সাহিত্যের সমাজে কথা কইতে গেলে রবীন্দ্রনাথ ও শরৎ বাবুরে সেলাম ঠুকতে হইবো এইটা আমি মানিনা।বাংলাদেশীগো শিক্ষাদীক্ষার গোয়া মারার পিছনে রবী ঠাকুরের হাত আছিলো(দ্রষ্টব্য ঃ ইতিহাসের ইতিহাস)।আর শরৎবাবু কখনো মুসলমানগো বাঙ্গালী ভাবেনাই।
  • আমরা মূলত খালি বাঙ্গালী না!আমরা বাংলাদেশী ও।
  • বাংলা ভাষার হকদার মূলত আমরা বাংলাদেশীরা, আমাগো দেশের নাম বাংলাদেশ।বাকি যারা বাংলা কয় তাগো দেশের নামের আগে বাংলা উল্লেখ নাই। তাই বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবিগো সাহিত্য এবং ব্যাকরণ রাইখা বাকি সব বাতিল করা উচিৎ।যেমন রবী ঠাকুরের ভাষা নিয়া পন্ডিতি।
  • রবী ঠাকুরের চেয়ে কাজী নজরুল আমার কাছে হাজারগুণ শ্রদ্ধেও কারণ মরবার আগেই সে বাংলাদেশের নাগরিক হইছে। আর রবী ঠাকুরের চেয়ে একজন পাতি কবিরেও আমি সম্মানের চোখে দেখি।
  • রবী ঠাকুরই একমাত্র লোক যিনি বাঙ্গালী বালকরে ব্রিটিশগো হাঁস চোর বানাইছে।
  • বেশিরভাগ মানুষই তার গার্লফ্রেন্ডের কাছে বন্ধুর স্ট্যাটাস পাংচার করে যাতে করে গার্লফ্রেন্ড ঐ বন্ধুর প্রতি আকৃষ্ট না হয়।
  • সবাই জামাতি বামাতি বইলা চেচাইয়া মরলেও এ যুগে একমাত্রর কবিই হইলো আল-মাহমুদ।